- গণঅভ্যুত্থানে শাহাদৎ বরণকারীদের রুহের মাগফিরাত কামনা ধনবাড়ীতে বিএনপির উদ্যোগে - October 19, 2024
- কাজীপুর জবর দখলকৃত জমিতে রোপন করা ফসল নষ্ট করে উল্টো প্রকৃত জমির মালিককে ফাসানোর চেষ্টা - October 18, 2024
- ধনবাড়ীতে ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে এক বিশাল জনসভা - October 18, 2024
কাশ্মীর নিয়ে এবার আন্তর্জাতিক স্তরে কূটনৈতিক যুদ্ধ। ৩৭০ ধারা খারিজের পর কী পরিস্থিতি উপত্যকায়? খতিয়ে দেখতে বিশেষ বৈঠক ডাকল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ।
কলকাতা প্রতিনিধি: কাশ্মীর নিয়ে এবার আন্তর্জাতিক স্তরে কূটনৈতিক যুদ্ধ। ৩৭০ ধারা খারিজের পর কী পরিস্থিতি উপত্যকায়? খতিয়ে দেখতে বিশেষ বৈঠক ডাকল রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। চিন ও পাকিস্তানের অনুরোধেই এই সিদ্ধান্ত। একইসঙ্গে কাশ্মীরবাসীর ওপর চরম নির্যাতনেরও অভিযোগ তুলল পাকিস্তান।
কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা খারিজের পর কী হচ্ছে কাশ্মীরে? এনিয়ে এবার আলোচনা রাষ্ট্রসংঘে।
কাশ্মীর পরিস্থি্তি নিয়ে বৈঠকে বসছে রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। সদস্য দেশগুলিকে নোটিশ দিয়ে তা জানিয়েও দেওয়া হয়েছে। ১৬ অগাস্ট অর্থাৎ শুক্রবারই এই বৈঠকের সম্ভাবনা। তবে বিশেষ পরিস্থিতিতে বৈঠক একদিন পিছতেও পারে ৷
গত ১৩ অগাস্ট কাশ্মীর নিয়ে আলোচনা চেয়ে নিরাপত্তা পরিষদকে চিঠি পাক বিদেশমন্ত্রীর ৷ পাক প্রস্তাব নিয়ে প্রতিক্রিয়া দেয়নি ভারত ৷ বুধবার বৈঠকের দাবি করে প্রস্তাব দেয় চিন ৷
কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা খারিজের বিষয়টি আন্তর্জাতিক স্তরে আনার চেষ্টা চালাচ্ছিল পাক প্রশাসন। প্রথমে ধাক্কা খেলেও চিন পাশে দাঁড়ানোয় কিছুটা হলেও পাক প্রশাসনের উদ্দেশ্য সফল।
এরই মধ্যে মোদি সরকারের ওপর চাপ বাড়াতে টুইটে বিস্ফোরক অভিযোগ পাক প্রধানমন্ত্রীর। ইমরান লেখেন,
১২ দিন ধরে কাশ্মীরে কারফিউ। যোগাযোগ সম্পুর্ণ বন্ধ, প্রচুর সেনা পাঠিয়ে মুখ বন্ধ করা। ঠিক এভাবেই গুজরাতে গণহত্যার ঘটনা ঘটান নরেন্দ্র মোদি। আন্তর্জাতিক মহল যদি এখনই সক্রিয় না হয়, মুসলিম দুনিয়ায় তার প্রভাব মারাত্মক হবে
৩৭০ ধারা ওঠার পর কাশ্মীরে গুলি বা মৃত্যুর খবর আসেনি। এই কথা জানিয়েই ইমরানকে পালটা আক্রমণ করেন নেটিজেনরা। মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায় টুইটে লেখেন,
বালুচিস্থানে কী চলছে? পূর্ব পাকিস্থানে হিন্দুদের অস্তিত্ব মুছে ফেলা হয়। ১৯৫০, ১৯৬৪ ও ১৯৭১ সালে নির্বিচারে হিন্দুদের হত্যা করা হয়েছিল। এভাবে কী কোনও সম্প্রদায়কে নিশ্চিহ্ন করা হয়নি?
টুইট যুদ্ধ সোশ্যাল সাইটেই থাকবে। কাশ্মীর ও ৩৭০ ধারা নিয়ে এবার বড় কূটনৈতিক লড়াই মোদি সরকারের সামনে।