পার্বত্য চট্রগ্রামনিয়ে দেশবাসির উদ্বেগ ও শঙ্কা বাড়ছে

পার্বত্য চট্রগ্রামনিয়ে দেশবাসির উদ্বেগ ও শঙ্কা বাড়ছে

বৃটিশদের কাছথেকে স্বাধীনের সময়ে পাক-ভারতে বাংলাদেশের সীমানা প্রাচীরনিয়ে এখনো সমধানে যেতে পারেনি কোন দেশি। তবে এখানে যে কোনভাবে ভারত লাভবান ক্ষেত্রবিশেষ দখলদারির অভিযোগও আছে জাতি সংঘে। যাক, সে বিশাল ব্যপার তবে ৪৭ পরবর্তী ৭১রে বাংলাদেশ বহুদিকদিয়ে আজও হুমকির মূখে।
আর সে শঙ্কাময় স্থানটি হলো পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশাল অঞ্চলের তিনটি জিলা। যেখানে স্বাধীনতা পরবর্তী একেক শাসক একেক সময় একেক আইন/নিয়ম ও সিদ্বান্তের ফলে আজকের এ অবস্থা।
সুতরাং সরকারকে বলব, যত কঠিনেই হোক এবিষয়ে কঠোর ও কার্যকর উদ্যোগ নিতে। সবকিছু যথারীতি রেখেই (চলমান ব্যবস্থা) সেদিকে এগুনো উচিৎ।
একটা জাতি কি করে উপজাতিদের কাছে জিম্মি ও কোন অঞ্চলের ভাগ দিয়েদিতে পাড়ে! পার্বত্য অঞ্চল থেকে সেনা সড়ানো/প্রত্যাহার কতটুকু যুক্তিক ছিল এবং কারস্বার্থে শত শত ক্যম্পগুলো সেনামুক্ত করাহয় সেটা আমি না বুঝলেও জাতির অনেকেই বুঝেছে।

যেখানে পুলিশের ভূমিকা রাখার কোন সুবিধা আছেবলে জানানেই বরং পুলিশ অসহায়ের মতো কোনমতে বেঁচেথাকে আর বাঙ্গালীরা মনেহয় রিফৌজী যা স্বাধীন দেশের সার্বভৌমত্ব ও নাগরীদের জন্য যারপরনাই এতটাই বেমানান। আমি মনেকরি পার্বত্য এলাকায় এখন ঢাকারচেয়ে বেশি নজরদারীর প্রয়োজন। সেনাক্যম্প গুলো চালুর পাশাপাশি উদ্যোগ নিতেহবে বৃহৎ আকারের সেনানিবাস করার, সাথে রাস্তার প্রয়োজনীয় উন্নয়ন। অন্যতায় একদিন এর বিরাট আকারের মাসূল দেয়া লাগতেপাড়ে।
জাতির চিন্তাশীল ও রাষ্ট্রের গবেষকদের প্রতি আমার আহবান আপনারা এই বিষয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন। সরকারকে বুঝানোসহ বিশ্ববাসীর নজরে নিতে এর বিকল্প আছে বলে আমি আপাদত দেখছিনা।
মনে রাখবেন আমরা না থাকলেও সম্পদ যেমন প্রজন্মের প্রয়োজন তদ্রুোপ পার্বত্য অঞ্চলও বাংলাদেশের প্রয়োজন।

নেটিজেনদের প্রতি আহবান আপনারাও এদিকে দৃষ্টিদেন, একটু ঘাটাঘাটি করেন লেখালেখি করেন এবং যার যার পরামর্শ একে অপরের নিকট পৌঁছিয়ে সৃষ্টি করোন শান্তিময় কলম আন্দোলন।
সকলের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কথা ও মনোভাব সরকারের বৃহৎ শক্তি হয়ে দ্বাঁড়াবে, সরকারও তখন কিছু করতে বাধ্য অথবা উৎসাহিত হবে। সরকারকে বলছি আর হালকা করে দেখার অবকাশ নেই এখনি সোচ্চার হোন। হে নাগরিক আপনাকে বলছি আমার মতামতকে সরকারসহ দেশবাসীর নিকট পৌঁছিয়েদিন। সরকারকে বলব অতীদ্রুত পার্বত্য অঞ্চলের পূর্ণ অধিকারসহ শান্তি প্রতিষ্ঠায় যা যা করার করোন। অধিকার হরণের শান্তিচুক্তি বাতিলসহ পাহাড়ি, উপজাতি ও সন্ত্রাসিদের চক্রান্ত প্রতিহত করোন। তবে যেসমস্ত নৃগোষ্ঠী দেশের প্রচলিত আইনমেনে ও করদিয়ে থাকতে চায তাদের থাকার সুযোগ ও পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
পার্বত্য চট্টগ্রামের যাবতীয় শঙ্কা দুরকরে সেখানকার অধিবাসীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করোন।

লেখকঃ
হাফেজ শাহ্ মিজানুর রহমান তালুকদার হারুন
জেনারেল সিটিজেন বাংলাদেশ।
নান্দাইল, ময়মনসিংহ তাং ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ইং।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.