- গণঅভ্যুত্থানে শাহাদৎ বরণকারীদের রুহের মাগফিরাত কামনা ধনবাড়ীতে বিএনপির উদ্যোগে - October 19, 2024
- কাজীপুর জবর দখলকৃত জমিতে রোপন করা ফসল নষ্ট করে উল্টো প্রকৃত জমির মালিককে ফাসানোর চেষ্টা - October 18, 2024
- ধনবাড়ীতে ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে এক বিশাল জনসভা - October 18, 2024
“হলুদিয়া পাখি, সোনার বরণ, পাখিটি ছাড়িলো কে’রে অামার, পাখিটি ছাড়িল কে” বাংলাদেশের বহুশ্রুত লোকসঙ্গীত। হারানো দিনের এ গানে কন্ঠ দিয়েছিলেন
মরমী গায়ক অাব্দুল অালীম। অার ছবিতে যে হলুদ পাখিকে দেখছেন তিনিও একজন বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী। নাম পৌলুমী গাঙ্গুলী। অস্থিমজ্জায়, চেতনায়, প্রত্যয়ে গানের পাখি। সুর লহরীর সুনিপুন কারিগর।
উভয় বাঙলার প্রখ্যাত এ গানের পাখির বর্তমান ঠিকানা ভারতের বোম্বে। স্থায়ী নিবাস পশ্চিম বঙ্গের কোলকাতায়। তার সবচেয়ে বড় পরিচয়, তিনি বাঙলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার হেমনগরের বিখ্যাত জমিদার হেমচন্দ্র চৌধুরীর উত্তরসূরি। পশ্চিম বঙ্গের রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সঙ্গীতে স্নাতকোত্তর শেষে পিএইচডি করেন মেধাবী পৌলমী। পরে সেখানেই শিক্ষকতা শুরু করেন।
কিন্তু গানের পাখিকে কে ধরে রাখে বা কার সাধ্য খাঁচায় বন্দী রাখার। তাই অধ্যপনা ছেড়ে মুক্তবিহঙ্গের মতো সঙ্গীতাকাশে ডানা মেলে উড়াল দিলেন হলদে
পাখার পৌলমী। সঙ্গীত চর্চায় নিজকে একান্তভাবে নিবেদনের
জন্য প্রতিষ্ঠা করলেন সঙ্গীত কলেজ। বোম্বের এ কলেজ থেকে প্রতিবছর বহু সঙ্গীত শিল্পী বেরিয়ে অাসছেন। ছড়িয়ে পড়ছেন সর্বত্র।
পৌলমী গাঙ্গুলী পশ্চিম বঙ্গ ছাড়াও বাঙলাদেশেও একজন বহুল জনপ্রিয় রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী । শেকড়ের টানে প্রায়ই তিনি এদেশে অাসেন সুরের মুর্ছনা ছড়াতে। ইউটিউবে ভিডিও নির্ভর ভিন্ন ধাঁচের, ভিন্ন স্বাদের অসংখ্য গান রয়েছে এ শিল্পীর। প্রতিদিন অসংখ্য শ্রোতা এসব সঙ্গীত উপভোগ করেন।
অাজ তার জন্মদিন। গোপালপুর প্রেসক্লাবের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা। অাপনার জীবন হোক অারো সুন্দর, অারো সুখের। সোনালী পাখায়
ডানা ঝাঁপটিয়ে হলুদিয়ার কন্ঠ থেকে বেরিয়ে অাসুক অমৃত সুধা। সঙ্গীতের সে বেহেস্তী সুধায় অপসৃত হোক অমঙ্গল,বিকশিত হোক মানবতা। ♥♦♥♦♥♥
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.