চট্টগ্রাম বিভাগীয় রেলওয়ে পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিনকে দুনীতির অভিযোগ স্ট্যান্ড রিলিজ নেপ্যথে

চট্টগ্রাম/টাংগাইল প্রতিনিধি :

টাংগাইলের মধুপুরের হলুদিয়া গ্রামেরর স্বাধীনতা বিরোধী  মৃত নওয়াব আলীর  রাজাকারের ছেলে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিনকে স্ট্যান্ড রিলিজ ও দুনীতির থবর বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম  প্রথম আপডেট: ২০১৯-০৯-১৮ ৯:৫২:৩৬ তারিখে প্রকাশ হলে মধুপুরে একটি মহল মিস্টি বিতরণ করেন। অনেকে বলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিন ১৫ সালে বাংলাদেশ

রেলওয়ে যোগদান করার পড় হতে দুনীতি করে আজ কয়েক হাজার কোটি টাকার পাহাড় করেছে। প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা থরচ করে নিজের নামে বাড়ী করেছেন তার নিজ গ্রাম হলুদিয়া ।নিজের স্ত্রীর নামে অনেক সম্প করেছে বলে এলাকার অনেকেই নাম প্রকাশ না করার কথা বলে জানান।শুধু তাই নয় টাংগাইলের গোপালপুরে বাসা করেছেন নিজ স্ত্রীর নামে।

বিভিন্ন সূত্রে জানাযায় বাংলাদেশ রেলওয়ে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিন আপন বাতিজা,টাংগাইলের মধুপুররের আ: হামিদ এর ছেলে মো:শহিদুল ইসলাম (২১), (ডিটিও) নাসির উদ্দিন এর বড় ভাই রহুল আমিন এর ছেলে সুলাইমান হোসেন বাবু,সাইফুল ইসলাম টুটুল,সহ বেশ কিছু লোক জন কে গেইটকিপার/সহ বিভিন্ন পদে বেশ কিছু লোকজন কে চাকরি দিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। আর তাদের নিকট হতে আবাও মোটা অংকের টাকা নিয়ে, চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিন দ্য বাংলাদেশ রেলওয়ে নন গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা ১৯৮৫ এর ১৬৩ ধারা অনুযায়ী (ফি

ডার পদে) নিয়োগ না মেনে নি

জের উচ্চ ক্ষমতা বলে পদোন্নতি পরীক্ষার আয়োজন করে।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন

কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিন এর নামে/তার আত্বীয় সজনের নামে রয়েছে মধুপুরে অনেক সম্পদ যেনো আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ।আর তিনি হলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিন।

 বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলে গেইটকিপার পদে যোগ দিয়ে বেতন পাওয়ার

আগেই সাতজনকে পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। অবৈধ লেনদেনের মাধ্যমে রেলের নিয়োগ বিধিমালা না মেনে তাদের পদোন্নতি দেওয়ার আয়োজনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) পয়েন্টসম্যান পদে ৭ জনের পদোন্নতি পরীক্ষার আয়োজন করে । অথচ দ্য বাংলাদেশ রেলওয়ে নন গেজেটেড কর্মচারী নিয়োগ বিধিমালা ১৯৮৫ এর ১৬৩ ধারা অনুযায়ী (ফিডার পদে) নিয়োগ পাওয়া পদে কমপক্ষে ৩ বছর চাকরি করতে হবে। তবেই পদোন্নতি দেওয়া যাবে।

জানা গেছে, নানা অনিয়মের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা (ডিটিও) নাসির উদ্দিনকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়েছে। আগামী রোববার লাকসাম-আখাউড়া ডাবল লাইন প্রকল্পে যোগ দেবেন তিনি। তার আগেই তোড়জোড় করে অবৈধভাবে এ পদোন্নতির আয়োজন করা হয়েছে।ডিটিও অফিসের ইউডিএ জাহিদ হোসেন এবং পাহাড়তলী কন্ট্রোলের ডিটিএনএল সাইদ হোসেন খোকন সিন্ডিকেট অবৈধ কাজে সহায়তা করেছে। পদোন্নতির জন্য সাতজনকে তারা খুঁজে বের করেছে।

জানা গেছে, যে ৭ জনকে পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে তারা যোগদান করেছেন মাত্র এক মাস আগে। তারা এখনো বেতনও পাননি। এমনকি তাদের এসআর (সারভিস রেকর্ডও) সৃষ্টি হয়নি। কিন্তু এরপরও আইন অমান্য করে তাদের পদোন্নতি পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়েছে।

পদোন্নতি কমিটির আহ্বায়ক ডিপিও মোহাম্মদ উল্লাহ, সদস্য ডিসিও আনসার আলী এবং ডিটিও মো. নাসির উদ্দীন । তবে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সংস্থাপন কর্মকর্তা (ডিপিও) মোহাম্মদ উল্লাহ ৭ জনের অস্থায়ী অভিজ্ঞতা রয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, যে ৭ জনকে পদোন্নতি দেওয়ার লক্ষ্যে পরীক্ষার জন্য ডাকা হয়েছে তাদের ৫ বছরের অস্থায়ী অভিজ্ঞতা রয়েছে।

অস্থায়ী অভিজ্ঞতা যোগ্যতার মাপকাঠি কি না- এমন প্রশ্নের তিনি উত্তর দিতে পারেননি। তবে তিনি বলেন, জরুরি ভিত্তিতে পয়েন্টম্যান প্রয়োজন হওয়ায় তাদের পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। ডিটিও মো. নাসির উদ্দীন এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। এছাড়া ডিসিও আনসার আলীর মুঠোফোনে বারবার কল করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পয়েন্টসম্যান সংকটের কারণে পদোন্নতি দেওয়া যেতে পারে। তবে ৩ বছরের স্থলে কমপক্ষে এক-দেড় বছর গেইটকিপার পদে চাকরি করতে হবে। আইনের পুরোপুরি ব্যত্যয় ঘটিয়ে পদোন্নতি দেওয়ার সুযোগ নেই। মূলত অবৈধ সুবিধা জায়েজ করতেই এমন অনৈতিক কাজ করা হচ্ছে।

 

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.