- গোসল করতে গিয়ে নদীতে ডুবে এক বৃদ্ধ’র মৃত্যু - November 14, 2024
- একজন সৎ সাহসী ও মানবিক লেডি পুলিশ অফিসারের জীবন কালের গল্প - November 14, 2024
- ফরিদগঞ্জে চোরাইকৃত অটোরিক্সা ও সিএনজি স্কুটারসহ চার চোর গ্রেফতার - November 14, 2024
ধনবাড়ী (টাংগাইল )প্রতিনিধি
-ধনবাড়ী উপজেলার কেন্দুয়া বাজারের মাইকো ডাইবার মুন্নাকে সন্ত্রীরা কেন্দ্রয়া কয়া গ্রামের হত্যার চেষ্টা করে। ঘটার সূত্রে জানানায়-বিভিন্ন ইয়াবা/মাদ্রক মামলার আসামী তোফাজল হোসেন (তুপা) (৩৫) পিতামৃত আমির অন্তর পিতামৃত ফারুক, লালন পিতা অঙ্গত সাং চাপারনোকা ইয়াবা/মাদ্রক মামলার আসামী হয়ে জেল হাজত খেটে বের হয়ে এসে, পূব শুত্তার ধরে সরিষাবাড়ী থানার ডোয়াল ই্উপি,র নয়াপাড়া বতটলা থেকে জোর পূবক মাইকো ডাইবার মুন্নাকে উঠিয়ে নিয়ে যায়। ধনবাড়ী থানার কয়া গ্রামের ঈদগা মাঠের পূর্ব পাশে নিয়ে এলোপাতারি লাটি দিয়ে বেদম প্রহার করে এবং ৫০ হাজার টাকা চাদা দাবি করে মুন্নার মার নিকট। মুন্নার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। মুন্না কে উদ্ধার করে সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভতি করে। এক নাম্বার আসামী বিভিন্ন অপকর্মের তারনে এলাকার মানুষ তার বাড়ীঘর ভাংচুর করে এলাছাড়া করেন।
ঘটনার বিষয়ে জানাযায় মুন্না জানান আমার চাচাতো ভাই মো: আজিম উদ্দিন (৪০),দুলাল (৩৫) ,পিতামৃত শমসের উদ্দিন,শামীম( ২২)পিতা দুলাল হোসেন এর সাথে আমাদের জমি জমা নিয়ে বিরুদ্দ চলেএবং আদালতে মামলা চলছে মামলায় বেগতি দেখে আসামীরা এলাকার নাম করা ইয়াবা/মাদ্রক মামলার আসামী ও ইয়াবা/মাদ্রক ব্যবসাহীদের দিয়ে আমাকে হত্যার উদ্ধেশ্যে করে ২৫ তারিখ দুপুরে প্রকাশ্য অপহর করে হত্যার উদেশে উক্ত ঘটনার স্থলে নিয়ে হত্যার চেষ্টা করে। ঘটনার পড়ে প্রথমে ধনবাড়ী থানায় মুন্নাকে নিয়ে আসলে থানা পুলিশ হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা করানোর পরামর্শ দেন।
পরে আহত মুন্নাকে সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা শেষে ধনবাড়ী থানায় একটি মামলা করেন। মামলার খবর ও পুলিশ যাওয়ার কারনে মামলার বাদী মুন্নাকে আবার হত্যার করে লাশ গুম করার হুমকীদেন আসামীরা। বর্তমানে সন্ত্রাসীদের ভয়ে নিজ বাড়ী থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছে মুন্না ও তার পরিবারের লোক জন।
ঘটনার বিবরনে আরও জানাযায়,মুন্নার চাচাত ভাইদের বিরুদ্দে টাংগাইল কোর্টে একটি ১০৭/১১৭ ধারায় মামলা নং ৫৫/১৯ করলে সকল আসামীরা আদালতে মুসালিকা দিয়া আসিয়া আবার মারার জন্য চেষ্টা চালায়। তখন মুন্নার মা খোদেজা বেওয়া বাদী হয়ে সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার বরাবর একটি বিচারের জন্য আবেদন করলে মধুপুর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার গত ১৯/৬/২০১৯ইং তারিখে সকল বিবাদীদের হাজির হয়ে নেয় বিচারের জন্য চেষ্টা করলে আসামীরা মধুপুর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার এর কোন বিচার না মেনে চলে আসে এবং বাদীকে হত্যার হুমকী প্রদান করে যে তোকে সহ তোর ছেলের লাশ রাস্থার মধ্য পড়ে থাকবে বলে সকল আসামীরা চলে যায়। তার পড়ে মুন্নাকে তাদের কথা ঠিকরাখার জন্য মুন্নাকে হত্যার চেষ্ঠা করে।