সাভারে মাদক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্ধর্তন কর্মকর্তার জরুরী পদক্ষেপ কামনা

0

পল্লী ভূমি বাংলাবিদ্যুৎ আহমেদ মিয়ার

সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদ্ধর্তন কর্মকর্তার জরুরী পদক্ষেপ কামনা সাভারে মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত কিছু অসাধু পুলিশ ও সোর্স দলীয় হাইব্রীড নেতারাও পিছিয়ে নেই  বিভিন্ন পত্রিকা ও টিভিতে প্রত্যেক দিন মাদকের উপড় সংবাদ আমরা দেখি। মদ, গাঁজা, ফেন্সিডিল, হেরোয়েন, ইয়েবা সহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসা লাভ জনক, সহজে বড়লোক হয়াযায়। মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পরেছে কিছু অসাধু পুলিশ। পুলিশের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতারাও পিছিয়ে নেই। আমাদের অনুসন্ধানে ধারবাহিকতায় আজ ৩-য় পর্ব। সাভার মডেল থানায় বদলী হয়ে আসতে কয়েক লাখ টাকা লাগে। সাভার উপজেলায় নাকি টাকা উড়ে, বদলী হয়ে আসা টাকা তুলতে বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িত হয় কিছু সংখ্যক পুলিশ। মড়িয়া হয়ে উঠে কি ভাবে গাড়ি আর বাড়ির মালিক হবে, কি ভাবে আংগুল ফুলে কলাগাছ হবে। মাদক স্পটে মাদক সহ যাদের গ্রেফতার করা হয় তাদের সমস্ত মাদক আদালতে জমা না দিয়ে কিছু মাদক আলালতে পাঠিয়ে দিয়ে নিজেকে ঠিক রাখে, পুলিশ, বাকি সব মাদক বিভিন্ন সোর্সদের ম্যধ্যমে বিক্রী করে। আবার পুলিশ মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কাউকে ফাঁসাতে উদ্ধার করা মাদকের জুড়ি নেই। সুযোগকে কাজে লাগায় কিছু সংখ্যক বাঁজে পুলিশ। আবার প্রতিশোধ নিতে মাদক দিয়ে দষী শাবস্ত করতে সহজে ব্যবহার করা হয় উদ্ধার করা মাদক। মাদককে কাজে লাগিয়ে সুযোগের সৎ ব্যবহার করে কিছু পুলিশ। ভালো মন্দ দেখার তাদের দরকার নেই। সাভারে বদলী হয়ে আসতে যে লক্ষ টাকা যাকে দিতে হয়েছে সে টাকা তুলতে এ সমস্ত পুলিশ এখন তৎপর হয়ে উঠেছে। জানাগেছে, সাভারে পুলিশ সেবার জন্য আসেনা আসে টাকার জন্য। যার ফলোশ্রুতিতে সততা মুখ থুবরে কাঁদছে। সেবার মনোভাব এখন ডাষ্ট বিনে। আমাদের অনুসন্ধানে সম্প্রতি সাভারের আলোচিত ডবপি- ৬৮৮৮০৭২১৬ এসআই নজরুল। এই এস আই নজরুল মাদক ব্যবসা করেছেন তার কুৎখাত সোর্দের মাধ্যমে। এসআই নজরুলের সোর্স ১) সাভারের তেঁতুল ঝোড়া ইউনিয়নের জোড়পুলের বহু মামলায় জড়িত ইয়েবা ডিলার সোর্স নওশের। ২) নওশের এর সহযোগী ইয়েবা সহ বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ী সোর্স আসাদ ৩) কাঁনা সুমন ওরফে চোঁর কাঁনা সুমন সোর্স মাদক সেবী ও মাদক ব্যবসায়ী ৪) কুৎখাত ইয়েবা ও হেরোয়েন ডিলার হেলাল ইনফোরমার ৫) পান পাড়ার মাদক ব্যবসায়ী ও মাদক সেবী সোর্স হোসেন ৬) বর্তমানে সাভারের পান পাড়া সহ বিভিন্ন জায়গায় জিন্সের প্যান্ট ও শার্ট পড়ে বেড়ানো পতিতা তৃষা, মোর্স কখনো তৃষা চৌধুরী কর্নেলের পুত্র বধু, কখনো তৃষা তালুকদার সাংবাদিক কলকাতা টিভি, কখনো তৃষা সিআইডি তদন্ত ঢাকা, কখনো তৃষা হয়ে যায় শেখ হেলালের বোন এসব ভূয়া পরিচয় দিয়ে পান পাড়ায় মাদক ব্যসায়ীদের মাদক ব্যবসা করতে উৎসাহ দিচ্ছেন। পান পাড়ার হেরোয়েন ব্যবসায়ী জুয়েলের বাড়িতে ৫০ গ্রাম হেরোয়েন বিক্রী করেছেন। বহু পরিচয় দানকারী তৃষা সে পান পাড়ার এমন কনো জায়গা নেই যেখানে তৃষার মাদক ব্যবসা বাদ পড়েছে। শুধু তাই নয় তৃষা পান পাড়ায় এমন কনো মাদক স্পট বাদ পড়েনি যেখানে তৃষা প্রকাশ্য মাদক সেবনে বাদ পড়েছে। এ বিষয়ে তেঁতুল ঝোড়া ইউনিয়নের সেচ্ছাসেবক লীগের সহ- সভাপতি কবির হোসেন সরকার নতুন প্রজন্মের ভবিষৎ এর কথা চিন্তা করে বাধা দেন মাদক ব্যসায়ীদের। পান পাড়ার কুৎখ্যাত সন্ত্রসী, মাদক ব্যবসায়ী ও গরীবের খাষ জায়গা দখল সহ নানান অনৈতিক কাজের গুরু হোতা শিল্পপতি কায়ুমের পুত্র ১) পারভেজ ২) আলমগীর ৩) জাকির ৪) শুকুর ৫) সাজাহান ৬) হেলাল ৭) আলম ৮) হান্নান ৯) মনির ১০) মজিবর ১১) রুহুল গংরা কবির হোসেন সরকারকে হত্যা করে। শুধুকি তাই সম্প্রতি মাদক ব্যবসায়ীদের বাধা দেয়ায় উল্লেখিত সন্ত্রাসী, খুনীরা পান পাড়ার ইউপি সদস্য মিন্টুকে প্রকাশ্য দিবালকে প্রাণে মেরে ফেলার জন্য হামলা করে মৃত ভেবে পালিয়ে যায়। আইনের ফাঁক দিয়ে টাকার জোড়ে পার পেয়ে খুন করে বর্তমান সেচ্চা সেবক লীগের সহ- সভাপতি কবিরকে। অনুসন্ধানে আরো জানাগেছে পুলিশের সোর্সরা প্রত্যেক দিন পান পাড়া সন্ধার পর খুনী পারভেজ গংদের নিকট মোটা অংকের টাকা নিত। কেন টাকা নিত? কিসের টাকা নিত? আগামি পর্বে থাকবে প্রতিবেদন সঙ্গে থাকুন।
Leave A Reply