সংগৃহীত

কলকাতা নৌ পথ এ নিয়মিত সার্ভিস এ দেখা যেতে পারে বি আই ডব্লিও টিসি এর অত্যাধুনিক ও বিলাসবহুল যাত্রিবাহী জাহাজ এম ভি মধুমতি কে । আগামী শুক্রবার (২৯ মার্চ) থেকে সুন্দরবন হয়ে নৌ যান চলাচল শুরু হবে।গত মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত ‘এশিয়ায় বহুমাত্রিকতা: ইস্যু এবং প্রতিবন্ধকতা’ শীর্ষক এক সেমিনারে এসব তথ্য জানান দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ভিক্রম দোরাইসোয়ামি।

ভারতীয় যুগ্ম সচিব বলেন, আমাদের মধ্যে একটি প্রটোকল স্বাক্ষর হয়েছিল দু’টি দেশের অভ্যন্তরীণ নির্দিষ্ট কয়েকটি নদী পথ ব্যবহারের। সেই চুক্তির আলোকেই শুক্রবার থেকে দু’টি দেশের মধ্যে ক্রুজ সেবা চালু হচ্ছে। দু’টি দেশের মধ্যে অভ্যন্তরীণ নৌ যোগাযোগকে আরো শক্তিশালী করতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, এই নতুন পথের আওতায় দুই দেশের মানুষ সুন্দরবন হয়ে একেবারে ঢাকা এবং কলকাতা পর্যন্ত চলাচল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে সীমান্তে ইমিগ্রেশনের প্রয়োজনীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করে নিবে।

ভিক্রম বলেন, সড়ক এবং রেল যোগাযোগ ছাড়াও বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বিদ্যুতায়ন রয়েছে। আমরা অভ্যন্তরীণ নৌ-পথ ব্যবহার করে নারায়ণগঞ্জ এবং ঢাকায় মালামাল পৌঁছাতে পারলে পরিবহন খরচ অনেক কমে আসবে।তিনি বলেন, বাংলাদেশে ১৪ লাখ ভারতীয়কে ভিসা দেওয়া হয়েছে এবং বাংলাদেশ থেকেও গত এক বছরে  ২৬ লাখ মানুষ ভারতে এসেছেন। দুই দেশের যোগাযোগ আরও বৃদ্ধি করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।